বাংলাদেশ-ভারত

বাংলাদেশ ও ভারত গত কয়েক বছর ধরেই ক্রিকেটে দারুণ এক লড়াই তৈরি করে ফেলেছে।  বছর পাঁচেক আগে বিতর্কিত এক ‘নো

স্কিলের ঘাটতি স্পষ্ট। নানা বাস্তবতার কারণেই সেটি গ্রহণযোগ্য। নিবেদনের ঘাটতিও স্পষ্ট। কোনো কারণেই সেটি গ্রহণযোগ্য নয়। একটা কথা ভুলে গেছে

খেলা দেখলে কখনোই উচ্ছ্বাস বা বিষন্নতা কাজ করে না, এটাই খেলা দেখার প্রধান মজা। এত বড়ো মাঠে ১৭৫ চেইজ করে

তিনটি ম্যাচ কাউকে বিচার করার জন্য যথেষ্ট নয়। তবে তৃতীয় ম্যাচটি দেখে কিছু বলে ফেলার সাহস পাচ্ছি। আমিনুল ইসলাম বিপ্লব

বুয়েটের সিনিয়র এবং আমার বিজনেস পার্টনার বারী ভাইয়ের সাথে বাজি ধরেছিলাম, বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টিতে অন্তত ১টা ম্যাচ হলেও জিতবে। বুয়েটের আরেক

দিল্লীর ফিরোজ শাহ কোটলা গ্রাউন্ড। অধুনা অরুন জেটলি স্টেডিয়াম। সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি। জাতীয় সংগীত শেষ হলো। ঠিক তার পরপরই স্টার

ব্যাঙ্গালুরুর ভীতটা কি এবার অন্তত অতীত হল? কিংবা, সেই নিদাহাস ট্রফির ভুত? দিনেশ কার্তিকের সেই অতিদানবীয় ইনিংসের সামনে অসহায় বাংলাদেশ?

টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্তির ১৯ বছর পরে প্রথমবারের মতো ভারতে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে যাচ্ছে বাংলাদেশ, যার সূচনা হবে আগামীকালের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ

১. আমার পর্যবেক্ষণানুসারে, ২০১৯ বিশ্বকাপে এটাই বাংলাদেশের সেরা ম্যাচ, দুই ওভার বাকি থাকতেই অল আউট হয়েছে, তবু প্রতিটি খেলোয়াড় জেতার

কেই বা ভেবেছিল ২২২ রানের সামান্য একটা স্কোর নিয়েও এমন জোরদার লড়াই করবে বাংলাদেশ! জয়ের জন্য ২২৩ রানের খেলতে নেমে