নেইমার

প্যারিস সেইন্ট জার্মেইনে (পিএসজি) তিনি মন্দ আছেন, এই কথাটা তিনি কখনোই বলেননি। তবে, ইউরোপিয়ান ফুটবলে অনেকদিন ধরেই গুঞ্জন আছে যে,

১. টানা চতুর্থবারের মতো কোন ইউরোপিয়ান দল বিশ্বকাপ জিততে যাচ্ছে। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো। গত বিশ্বকাপে ছিল টানা তৃতীয় বার জেতার

রাশিয়া বিশ্বকাপে এরই মধ্যে নানা ঘটনার জন্ম দিয়েছে, গ্রুপ পর্বের পর যার কমতি ছিলো না শেষ ১৬ তেও। বিদায় নিয়েছে

রাশিয়ায় এখন গ্রীষ্মকাল। সামারাতে আজও তাপমাত্রা ছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মত। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে সেই উত্তাপটা যেন আরো খানিকটা বাড়িয়ে

শেষ দুই ম্যাচের পর্যালোচনায় কেউ কি নেইমারের বডি ল্যাঙ্গুয়েজের সাথে ২০১০ সালের কাকার কোনো  মিল খুঁজে পেয়েছেন? ওই বিশ্বকাপেও কাকা

ব্রাজিলিয়ান মিডিয়া স্পষ্ট দু’ভাগে বিভক্ত। একটি ভাগ মনে করে নেইমার প্রচণ্ড মাত্রায় স্বার্থপর। প্যারিস সেইন্ট জার্মেইনের এই যুবরাজ দলের জন্য

বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে মোটেই ফেবারিটদের মত সূচনা করতে পারেনি ব্রাজিল। সম্ভবত বছর দুয়েক আগে দায়িত্ব নেওয়া তিতের

রাশিয়া বিশ্বকাপ এরই মধ্যে জমজমাট হয়ে উঠেছে। বড় দলগুলোকে পাশ কাটিয়ে ছোট দলেরাই বাজিমাৎ করে দিচ্ছে। জার্মানি, আর্জেন্টিনা, ফ্রান্স সব

ইনজুরিটা আরেকটু এদিক-সেদিক হলেই হয়তো পুরো ক্যারিয়ারটাই শেষ হয়ে যেত বর্তমান ফুটবল বিশ্বের সবচেয়ে দামী খেলোয়াড়ের। সেটা হয়নি, তবে কলম্বিয়ার

শিশু বয়সে যখন কেউ মানুষ তাঁকে ‘পেলে’ ডাকতো, খুব রাগ হত। মাসের পর মাস এই নামের জন্য কেঁদেওছিলেন এডসন আরানতেস