খালেদ মাহমুদ সুজন

খালেদ মাহমুদ সুজন – বাংলাদেশ ক্রিকেটে এক আলোচিত এবং সমালোচিত নাম। প্রথমেই বলে নেয়া দরকার, ক্রিকেট বোঝেন বা ফলো করেন

তাঁকে ঘিরে সমালোচনার কোনো শেষ নেই। তাঁর বিরুদ্ধে বড় অভিযোগ – বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) এক গাদা পদে আছেন তিনি।

একই অঙ্গের অসংখ্য রূপ – এর সবচেয়ে বড় প্রমাণ খালেদ মাহমুদ সুজন। একবার ভারতীয় একটি ক্রিকেট বিষয়ক গণমাধ্যমের বিবেচনায় তিনি

অনলাইনে বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে ট্রলিংয়ে সুনির্দিষ্ট যে কী-ওয়ার্ডগুলো ব্যবহৃত হয়, শীর্ষ দশ বাছাই করলে সেখানে গতি দানব, গুটিদানব, খামাসু এই

বাংলাদেশ জাতীয় দলের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হওয়ার আগেই যে ‘নাটক’ করেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন, তা নিদেনপক্ষে কোচ না হলে টের পাওয়া

কাগজে কলমে পদটার নাম টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হলেও, খালেদ মাহমুদ সুজন পালন করেছেন কোচের দায়িত্ব। এবার চলমান প্রিমিয়ার লিগে প্রথম বিভাগ

আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে এসে সাকিব বলে গেছেন, ড্রেসিংরুমের পরিবেশই পাল্টে দিয়েছে বাংলাদেশকে। বলেছেন, সিদ্ধান্ত নিতে পারার বাড়তি দায়িত্বই দলের শীর্ষ

নতুন বছরে প্রথমবারের মত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলতে নামছে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, মঞ্চ মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিতব্য ত্রিদেশিয়

সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে বিশ্ব একাদশ গড়ার রীতি বেশ পুরনো। বিশ্বখ্যাত গণমাধ্যমগুলো তো বটেই, অধুনা বাংলাদেশি গণমাধ্যমেও এর চল আছে। তবে,

ঘরোয়া ক্রিকেটে হালিম শাহ নামের এক প্রতিভাধর ক্রিকেটার এসেছিলেন। জাতীয় দলের খুব কাছাকাছিও চলে গিয়েছিলেন। হালিম ছিলেন হাবিবুল বাশার সুমনদের