ফ্রেমবন্দী

দর্শকদের জন্য বলিউড গ্ল্যামারাস আর মুগ্ধতা ছড়ানো এক ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। ইন্ডাস্ট্রিও তাই দর্শকদের পরিপূর্ণ একটা চেহারা, সুন্দর আর আকর্ষণীয় একটা

‘লা কাসা ডি পাপেল’ কিংবা ‘মানি হেইস্ট’ – সময়ের আলোচিত একটি নাম। নেটফ্লিক্স আর ইংরেজি সাবটাইটেলের সুবাদে স্প্যানিশ  এই সিরিজটি

হলিউডের সিনেমার অনুকরণ বলিউডের পুরনো রেওয়াজ। গল্পের অংশ বিশেষ বা কখনো পুরো গল্প নিয়ে নতুন সিনেমা বানানো হয় হরহামেশাই। গল্পের

রুপালী পর্দায় প্রতিষ্ঠিত হয়ে পরিবারের সুনাম বাড়ান তারকা। আবার অনেক সময় তাদের এই স্টারডম পরিবারের অন্য সদস্য কিংবা ভাই-বোনের ওপর

জেমস ক্যামেরনের ‘টাইটানিক’ সিনেমার কথা কে না জানে! বিশ্বখ্যাত এই সিনেমাটি মুক্তি পাওয়ার প্রায় দুই যুগ হয়ে গেছে। এই সময়ে

বিশ্বজুড়ে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা এখন বেশ জনপ্রিয়। বলা হয়, খাবারের চেয়েও নাকি নাম দেখেই রেস্টুরেন্টের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন ভোক্তারা। আর

তাঁরা ছোট পর্দার কূশীলব। পর্দায় কখনো হাজির হন সংস্কারী বধূর চরিত্রে, কখনো বা বাড়ির আদরের মেয়ের চরিত্রে। গল্পের খাতিরে এমন

বলিউড ইন্ডাস্ট্রি মানেই হল সিনেমা আর প্রতিভা। তবে, কোনো ভাবেই এখানে পর্দায় কলাকুশলীদের চেহারা কিংবা পোশাক-পরিচ্ছদকে এড়ানো যায় না। আর

একালের মত ঢাকা একটা সময় এতটা যান্ত্রিক ছিল না। তখনকার ঈদগুলোও ছিল এখনকার চেয়ে অনেক বেশি উদ্দীপনায় ভরপুর। সেই দিন

বলিউড কিংবা যেকোনো ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তিন ধরণের মানুষ সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ – অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালক ও প্রযোজক। এদের ছাড়া সিনেমা ইন্ডাস্ট্রিও