Author: শাহরিয়ার সোহেল চৌধুরী

এমনিতেই দক্ষিণ ভারতীয় ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রিগুলো বিশেষ করে তামিল ও মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রি থ্রিলার জননার মুভি তৈরীতে বেশ সিদ্ধহস্ত। থ্রিলার মুভির জন্য

‘ডেড পয়েটস সোসাইটি’ ছবি নিয়ে কিছু লিখবো বলে ভাবি ততবারই প্রসঙ্গটা মগজে আবার কিলবিল করতে থাকে। এবারও সেই হৃদয়ে আটকে

নব্বই এর দশকে দশটার ইংরেজি সংবাদ শেষ হলেই নতুন এক রোমাঞ্চ শুরু হত। কারণ, তখন শুরু হত ‘এক্স-ফাইলস’। ওই প্রজন্মটা

৭০, ৮০ কিংবা ৯০ দশকের বাংলাদেশের বেশিরভাগ শিক্ষিত তরুণ-তরুণী ‘মাসুদ রানা’ সিরিজের ভক্ত ও অনুরাগী ছিলেন। এক সময় আবালবৃদ্ধবনিতা সকল

আপনি অনেক টাকার মালিক। অনেক টাকা খরচ করে পোলাও-কোর্মা খাওয়াবেন বলে শেষ অবধি ব্যয়বহুল ভাতের মাড় খাওয়ান তাহলে কি আর

‘বেদের মেয়ে জোসনা’ যে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যবসাসফল সিনেমা সেটা প্রায় সকলেরই জানা। সেই ১৯৮৯ সালে মাত্র ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে

যদি এক লাইনে বলতে বলেন, তাহলে বলবো – ‘বাংলাদেশি সিনেমা ইন্ডাষ্ট্রির চলমান বাস্তবতা, সমস্যা ও সীমাবদ্ধতার হিসাব মাথায় রাখলে ‘সাপলুডু’

‘শোলে’ – যার বাংলা অর্থ হল ‘অঙ্গার’। ১৯৭৫ সালে রমেশ সিপ্পি ওয়েষ্টার্ন ধাঁচে যে হিন্দি রিভেঞ্জ অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার ছবিটি তৈরী করেন

বলিউডের কমেডি সিনেমা মাত্রই জোরপূর্বক সুড়সুড়ি আর অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি দিয়ে হাসানোর যে প্রচেষ্টা থাকে। তবে, সেদিক থেকে ব্যতিক্রম বলা যায়

হলিউডে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে প্রায়ই যে মুভিগুলো মুক্তি পায় তাতে মার্কিন মুল্লুকের রাজনীতির অলিগলির বিষয়টা খুব একটা যে উঠে আসে