সালমান খান

বখাটে স্টারকিড কিংবা খ্যাতিমান তারকা – সঞ্জয় দত্তকে চাইলে অনেক নামেই ডাকা যায়। যতটা আলোচিত তিনি, ততটা বিতর্কিতও। আর ঠিক

বছর জুড়ে প্রায় ৫২ টির মতো শুক্রবার আসে। ‘ভারতের স্বপ্নের নগরী’ খ্যাত মুম্বাইয়ের বলিউডে এই শুক্রবারকে ঘিরেই চলে যত জল্পনা-কল্পনা।

তিনি চেষ্টা করেননি, সেটা তার শত্রুও বলবে না। চিত্রনাট্যের জন্য দর্শক মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, এটা যেমন সত্য, তেমনি সব ঠিক

১৯৯৯ সালে সুপারহিট রোমান্টিক সিনেমা ‘হাম দিল দে চুকে সানাম’ সিনেমায় সঞ্জয় লীলা বনসালীর সাথে শেষবার কাজ করেছিলেন বলিউডের ভাইজান

সেই সময়টা অন্যরকম। আজকের মত সোশ্যাল মিডিয়া, ইউটিউব, ওয়াটস্যাপ নেই। মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে তারকা বনে যাওয়া দুস্কর। এমন একটা

বরাবরই তিনি বক্স অফিস জয় করা নায়ক। তার ফ্লপ সিনেমাগুলোও যা আয় করে,  সেসব অনেক হিট সিনেমার চেয়েও বেশ হয়।

বলা হয়, ‘দ্য পারফেশনিস্ট’ খ্যাত বলিউড তারকা আমির খান কোনো সিনেমার ব্যবসায়িক সাফল্যের ব্যাপারে আগাম বুঝে ফেলতে পারেন। যদিও, কালজয়ী

বলা হয়, সালমান খান হলেন বলিউডের ‘ভাই’। মানে বলিউডে রীতিমত মাফিয়াদের মত ক্ষমতা আছে তাঁর হাতে। তিনি পছন্দ হলে কাউকে

সালমান খানের পুরোটা জগৎই আলোকিত। যদি কখনো তাঁর সাথে আপনার দেখা করার সুযোগ হয়, মনে হবে আপনি এক রোলার কোস্টার

পর্দায় কিংবা পর্দার বাইরে, সালমান খান বরাবরই ‘হেডলাইন’ বানানোর ওস্তাদ। এই যুগে সালমান যা করে চলেছেন, তা হিন্দি সিনেমার ইতিহাসেই