বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা

সুরঙ্গ লাকমল ৪৭ তম ওভারের শেষ বলটা করার জন্য দৌড় শুরু করেছেন। সামনে সেই ব্যাটসম্যান দাঁড়িয়ে, যাকে এক শর্ট বলে

‘অসম্ভব সাহসিকতার পরিচয় দেখিয়েছে ও। এক হাতে ব্যাট করেছে। ওই অবস্থায় নেমে পড়া কখনই সহজ কথা নয়। এটা বিশাল একটা

একজনের পাঁজরের নয় নাম্বার হাড়ে চিড়। বড় শটস খেলতে গেলেই চোট লাগে। ম্যাচে খেলবেন কিনা তা নিয়ে ছিল ঘোর সংশয়।

অনেক খুঁজে একটাই তথ্য পাওয়া গেলো। তাও আত্মীয় সূত্রে। কাল রাত অবধি সেই তথ্যনুযায়ী, মুশফিক খেলছেন না। সুযোগ নেই। দুবাইয়ে

একটু আগেই এসেছে দু:সংবাদ। যে এশিয়া কাপের মঞ্চে তাঁর সেরা ব্যাটসম্যান হওয়ার সুযোগ ছিল, সেটাই আর খেলা হবে না। আঙুলের

বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে একটা সময় সবাই হাসাহাসি করতো। প্রতি ম্যাচে খুবই দুশ্চিন্তাযুক্ত মুখে আকরাম খান টস করতে আসতো, ওপেনিং ব্যাটসম্যান

বাংলাদেশের অবিস্মরণীয় জয়ের পর পরই অনলাইনে ভাইরাল হয় একটি নেতিবাচক খবর। ম্যাচ শেষে ড্রেসিংরুমে ভাংচুর করেছেন বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা! খবরটি

১৯৮১ সালের কথা। অস্ট্রেলিয়া সফরে আম্পায়ারের দেওয়া আউটের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে সুনীল গাভাস্কার এতটাই ক্ষেপে গিয়েছিলেন যে রীতিমত অন্য ব্যাটসম্যানকে নিয়ে

আগের ম্যাচটাতেও অধিনায়ক ছিলেন। এবার ভূমিকাটা পাল্টালো। তবে, দায়িত্বটা ঠিক আগের মতই দিলেন রিয়াদ। সেটা এক বল বাকি থাকতে ছক্কা

ঠিক এক বছর আগে বাংলাদেশ যখন শ্রীলঙ্কা সফরে যায় তখন তিন ফরম্যাটে সিরিজ ড্র করেছিলো বাংলাদেশ। দশ মাস পরে ঘরের