ফেলুদা

হুট করে যেনো নব্বই দশকে ফিরে গেলাম। কোনও এক শীতে প্রথম টেলিভিশনের পর্দায় ফেলুদাকে দেখেছিলাম। শৈশবের সব্যসাচী চক্রবর্তী যে মোহ

সময়টা সম্ভবত আশির দশকের শেষের দিকে। ছিপছিপে গড়নের এক লম্বা যুবক ‘ফেলুদা’ চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব নিয়ে সরাসরি হাজির সত্যজিৎ রায়ের

অবশেষে টোটা রায় চৌধুরী! অবশেষে ফেলুদা মানে প্রদোষ চন্দ্র মিত্র হচ্ছেন টোটা। এটা অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিলো। সব্যসাচী চক্রবর্তী

‘আশির দশকের মাঝামাঝি সময়ের কথা। বাবা খুব করে চেয়েছিলেন অমিতাভ বচ্চন যেন ফেলুদার রোলটা করে। ওর সাথে আমরা এই ব্যাপারে

বাঙালি মাত্রই ভোজনরসিক। এই কথাটা সবাই মানে। কিংবদন্তি সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই তো, তাঁর

আটপৌরে বাঙালি জীবনে ‘ফেলুদা’ নামটার মানেই হল বাড়তি রোমাঞ্চ, রহস্য আর জমজমাট সাসপেন্স। বাঙালি পাঠক কিংবা সিনেমাপ্রেমী – সবার রক্তেই

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় কিংবা সব্যসাচী চক্রবর্তী – বাঙালি ফেলুদা বলতে এই দু’জনকেই বোঝেন। তবে, সম্প্রতি এই তালিকায় যোগ হয়েছেন আবির চট্টোপাধ্যায়

উপেন্দ্রকিশোর রায়, সুকুমার রায় কিংবা বাবা সত্যজিৎ রায়ের মত প্রতিভাধর তিনি কোনো কালেই ছিলেন না। কিন্তু, ফেলুদা সিরিজ কিংবা ফেলুদা

ফেলুদার রহস্য খুব জটিল। পারফেক্ট ফেলুদা আসলে কেমন সেই রহস্য আরো জটিল। সত্যজিৎ রায় ফেলুদাকে নিয়ে যে দু’টো সিনেমা (সোনার