দেবী

বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাতে অতিপ্রাকৃত বা ভৌতিক জনরার প্রথম ছবি কোনটি? চট করে এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া মুশকিল। ড. ফাহমিদুল হক

১. মিসির আলীর সাথে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৯২ সালে ক্লাস সিক্সে পড়ার সময়। শুরুটা হয়েছিল ‘বিপদ’ বইটার মাধ্যমে। একটা সময়

১. অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীকে দেখে উৎপল দত্তর কথা মনে হচ্ছিলো। এই বৈচিত্র, এই শারীরিক ভিন্নতা, এই কণ্ঠের কারুকাজ; এটা উৎপল

‘দেবী’ চলচ্চিত্র নিয়ে অনেকে অনেক কথাই বলছেন। রানু চরিত্রের জয়া আহসানকে নিয়ে আলাপ হচ্ছে, মিসির আলি চরিত্রের চঞ্চল চৌধুরীকে নিয়েও

হুমায়ূন আহমেদ আমার প্রিয় লেখকদের মাঝে অন্যতম। তার সৃষ্ট অসংখ্য চরিত্রের মাঝে ‘মিসির আলি’ চরিত্রটি বেশ প্রিয়। শৈশবে বাংলাদেশ টেলিভিশনে

বড় পর্দায় আসলো ‘দেবী’। হুমায়ূন আহমেদ এর দেবী, আমার আপনার দেবী, জয়া আহসানের দেবী, অনম বিশ্বাসের দেবী, সঙ্গে আছে ‘মিসির

প্রথমত আমি দেবী নিয়ে সিনেমা তৈরির সংবাদ শোনার পর একটু হলেও অখুশি হয়েছিলাম। সত্যি বলতে একটু না অনেকটাই। তার কারণ

বাংলাদেশের সিনেমা দেখতে গেলে একটা সমস্যা হলো, অনেক কিছু মাথায় রেখে দেখতে হয়। সবকিছু তুলনা করতে হয় বাংলাদশের স্ট্যান্ডার্ডে, পৃথিবীর

ঘড়ির কাঁটা ঘুরতে ঘুরতে রাত ১০টার ঘরে আসতেই মাছরাঙা টেলিভিশনে চোখ রেখে চমকে যেতে হলো। খবর পড়তে হাজির হয়েছেন লাস্যময়ী

নাটকে তিনি আঙুরলতা, চলচ্চিত্রে তিনি দেবী সরোজিনী। পদ্মায় নিজেকে বিসর্জন দিয়ে ছড়িয়ে পড়েছেন সর্বমহলে। এই মুহুর্তে চলচ্চিত্রের সেরা অভিনেত্রী, যার