Author: নীল ইন্দ্র

প্রত্যেক পরিচালকই সবসময় সৎভাবে, নিষ্ঠার সাথে ও প্রচুর পরিশ্রম করে ছবি তৈরী করেন এবং যখন সেই ছবি দেখার পর দর্শকদের

নেতাজী – এই শব্দটা শুনলেই মাথায় প্রথমে কি আসে? ২৩ জানুয়ারি। ভারতীয়দের একটা ছুটির দিন। বাড়ীতে বসে ল্যাদ খাওয়া কিংবা

‘সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ’ ছবির পোস্টার মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই বিভিন্ন সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে অনেককেই ক্রমাগত মন্তব্য করতে দেখেছি, ‘আবার ব্যোমকেশ। আরেকজন

প্রাচীন গুপ্তধন যাতে সঠিক হাতেই সুরক্ষিত থাকে তার জন্য মোট চারটি চিঠিতে হরিনারায়ণ সিংহ (অভিনয়ে গৌতম ঘোষ) মহাশয় তার উকিল

ছবিটি শেষ হওয়ার পর থিয়েটার থেকে যখন বেরিয়ে আসছি তখন মনে মনে একটা কথাই আমি বলেছি, ‘প্রায় চার মাস অপেক্ষা

একটি মানুষের সাথে পরিচয় হওয়ার পর আমরা নিজেদের দৃষ্টিকোণ থেকে খুব সহজেই মনে মনে তার চরিত্রের বিচার করে নিই ।

‘কবীর’ ছবির ট্রেলার দেখেই পরিষ্কার বোঝা যায় যে এই ছবির মূল গল্প জিহাদিদের নিয়ে। তাই দর্শক হিসেবে একটা প্রত্যাশা নিয়ে

প্রথমেই জানিয়ে রাখতে চাই, যে শ্রদ্ধেয় লেখক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাস ‘প্রজাপতির মৃত্যু ও পূর্ণজন্ম’ আমার পড়া হয়নি, যে কাহিনী

আচ্ছা, যদি বাস্তব জীবনে ঘটে যাওয়া কোন দুঃখদায়ক ঘটনাকে সম্পূর্ণভাবে ভুলে গিয়ে, কাল্পনিক জগৎকে আঁকড়ে ধরে, নিজের মতো করে সব

‘বৌমা ডিটেকটিভ’ পরিচালক  শ্রী সৃজিত রায় – এরকম একটা ছবির নাম দেখে মনের মধ্যে খুব আগ্রহ হয়েছিল এই ছবিটি দেখার।