Author: দীপ চক্রবর্তী

রাজশাহী শহরের সীমান্তঘেরা একটি জেলা নাটোর। কে না জানে এই নাটোরের নাম। জীবনানন্দ দাশের সেই কিংবদন্তিতুল্য বনলতা সেনের বাসভূমি হিসেবে

তীরে এসে তরী ডোবানোর বহু নজীর পাওয়া যায় বাংলাদেশ ক্রিকেটে। এই যেমন, সর্বশেষ এশিয়া কাপে চারবারের মধ্যে তৃতীয়বার ফাইনালে শিরোপা

একটা জিনিস খেয়াল করে মজাই পেলাম। পাকিস্তান যখন বাংলাদেশকে ‘হোস্ট’ করতে চায়, তারা তাদের মৃত্যুপুরীতে মানে লাহোর-করাচিতেই আহবান জানায়। যেখানে

নবম উইকেট পড়ে যাওয়ার পর তামিমের ভাঙা আঙুল নিয়ে মাঠে নামা, একহাতে খেলা প্রত্যেক ক্রিকেটপ্রেমীর আবেগকে ছুঁয়ে গেছে। তামিমের উপস্থিতি

উত্তেজনায় একদম টানটান সোজা হয়ে বসলেন দেশটির সবথেকে ক্ষমতাধর ও গুরুত্বপূর্ণ মানুষটি, সব কাজ ফেলে ছুটে এসেছেন আগেভাগে, একসাথে বিজয়

সাল ১৯৮৪, ২৫  ডিসেম্বর। গ্লস্টারশায়ার শহর সেজেছে বড়দিনের সাজে। কুক পরিবারে তখন উৎসব তখন বড়দিনকেও ছাপিয়ে গেছে। স্টেফানি কুক ও

তামিম ইকবাল, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।  সদ্য সমাপ্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাংলাদেশের মোট রানে তাদের অবদান

বেঞ্জামিন হান্টসম্যান উইলিয়ামস, ক্ষণজন্মা এই রোডেশিয়ান(বর্তমান জিম্বাবুয়ে) ক্রিকেটারের জন্ম ১০ জুন, ১৯৪৪ সালে। ১৯৭৮ সালের ৩ আগস্ট রোডেশিয়ান বুশ যুদ্ধে

ক্রিকেটে ব্যাট বলের যুদ্ধে যে জেতে সেই বিজয়ী। একই সাথে এটাও সত্য যে ক্রিকেটের মত মনস্তাত্ত্বিক খেলা আর খুব কমই

রাত দেড়টা। মিসির আলী সাহেবের কাছে একবার যাওয়া দরকার, বেশকিছুদিন ধরেই যাওয়া হচ্ছেনা। তবে আজ মনে হচ্ছে যাওয়া যায়। আসলে